, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কখনো শান্তি বয়ে আনতে পারে না : মৌলভীবাজারে ডা. শফিকুর রহমান লন্ডনে বিশ্বনাথ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাস্টের বার্ষিক সাধারণ সভার প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫ নেতা কারাগারে বিশ্ব টিকাদান সপ্তাহ উপলক্ষ্যে সিসিকের শোভাযাত্রা এসওএস চিলড্রেন্স ভিলেজ বাংলাদেশের বন্যার্তদের সহায়তা কর্মসূচী প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান রাতে গ্রেপ্তার, দুপুরে জামিন সিলেট জেলা শ্রমিকলীগ নেতা জাকারিয়ার সিলেটে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি সিলেট সদর উপজেলার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জমি বিরোধের জেরে সিলেটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ১১৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত, অব্যাহত থাকবে ৫ দিন
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বিশ্বনাথে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছেলেকে সহযোগীতা করলেন বাবা

১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কিন্তু হাজী মফিজ আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিয়মবহির্ভুত কাজ করে যাচ্ছেন একই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকির। অবৈধভাবে নিজের প্রভাব খাটিয়ে ও পরীক্ষার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অজান্তে নিজের বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিজের ছেলেকে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।

তাঁর ছেলের নাম মাহাতির মোহাম্মদ। যার রেজিস্ট্রেশন নং-২২১৬১২৯১৯৭। রোলনং- ৩১২১৯০। সে সৎপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, দায়িত্ব প্রাপ্তদের তালিকায় তার নাম না থাকলেও নিয়ম বহির্ভুতভাবে নিজের প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওই পরীক্ষা কেন্দ্রতে রয়েছে অবাদ বিচরণ। পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন পত্র গণনায়ও তিনি উপস্থিত থাকেন। এনিয়ে অন্য স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে চলছে নানা গুঞ্জন। প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও এসকল শিক্ষকদের মধ্যে চরম হাতাশা আর ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানতে চাইলে রামসুন্দর সরকারি অগ্রগামী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষার কেন্দ্র সচিব মো. আব্দুল আজিজ

কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার কামরুল ইসলাম ও কেন্দ্রের সচিব এবং জনকল্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বুরহানউদ্দিন অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, আজকের পর থেকে পরীক্ষা চলমান অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকিরকে পরীক্ষা কেন্দ্রতে না আসার জন্য বারন করা হয়েছে।

বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনন্দা রায় বলেন, বিষয়টি অবগত হওয়ার পর ওই শিক্ষককে সাথে সাথে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।

খায়রুল আলম ফকির তার উপর আনিত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান হিসেবে কেন্দ্রের সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে সহযোগীতা করে আমি চলে এসেছি।

জনপ্রিয়

প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কখনো শান্তি বয়ে আনতে পারে না : মৌলভীবাজারে ডা. শফিকুর রহমান

নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বিশ্বনাথে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছেলেকে সহযোগীতা করলেন বাবা

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কিন্তু হাজী মফিজ আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিয়মবহির্ভুত কাজ করে যাচ্ছেন একই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকির। অবৈধভাবে নিজের প্রভাব খাটিয়ে ও পরীক্ষার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অজান্তে নিজের বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিজের ছেলেকে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।

তাঁর ছেলের নাম মাহাতির মোহাম্মদ। যার রেজিস্ট্রেশন নং-২২১৬১২৯১৯৭। রোলনং- ৩১২১৯০। সে সৎপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, দায়িত্ব প্রাপ্তদের তালিকায় তার নাম না থাকলেও নিয়ম বহির্ভুতভাবে নিজের প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওই পরীক্ষা কেন্দ্রতে রয়েছে অবাদ বিচরণ। পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন পত্র গণনায়ও তিনি উপস্থিত থাকেন। এনিয়ে অন্য স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে চলছে নানা গুঞ্জন। প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও এসকল শিক্ষকদের মধ্যে চরম হাতাশা আর ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানতে চাইলে রামসুন্দর সরকারি অগ্রগামী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষার কেন্দ্র সচিব মো. আব্দুল আজিজ

কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার কামরুল ইসলাম ও কেন্দ্রের সচিব এবং জনকল্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বুরহানউদ্দিন অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, আজকের পর থেকে পরীক্ষা চলমান অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকিরকে পরীক্ষা কেন্দ্রতে না আসার জন্য বারন করা হয়েছে।

বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনন্দা রায় বলেন, বিষয়টি অবগত হওয়ার পর ওই শিক্ষককে সাথে সাথে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।

খায়রুল আলম ফকির তার উপর আনিত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান হিসেবে কেন্দ্রের সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে সহযোগীতা করে আমি চলে এসেছি।