, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বিশ্বনাথে চেয়ারম্যানের উপর হামলার ঘটনায় বিএনপির ২৯ জনকে আসামি করে মামলা আফগানিস্তানের বিদায়, বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কা বিয়ানীবাজারে ১২ বছর বয়সী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ তালেবানের আমন্ত্রণে আফগানিস্তানে মামুনুল হকসহ সাত আলেম সহকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাষ্টের এমডি আব্দুল্লাহ শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট এইড সাস্ট এর ‘ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প’ উদ্বোধন বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যান ধলা মিয়া উপর হামলার ঘটনায় মামলা লালাবাজারে পুলিশের অভিযানে বিদেশী মদসহ স্বামী-স্ত্রী আটক জগন্নাথপুরে সিংহ ঘুরে বেড়ানোর ঘটনাটি গুজব সিলেটে সুপারির দামে অস্থিরতা : কেজিপ্রতিতে দাম বেড়েছে ৫০০ টাকা

আমন ধান রোপণে ব্যস্ত সিলেটের কৃষকরা, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সম্ভাবনা

চলতি আমন মৌসুমে খরিপ-২, এ-১লাখ ৪৫ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সিলেট জেলা কৃষি বিভাগ। এই জেলায় এ পর্যন্ত আগাম জাতের ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৪৪ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চারা রোপণ করা হয়েছে। যা আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। ভরা মৌসুমে এখন জেলার প্রতিটি উপজেলায় কৃষকরা আমন ধান চাষের জন্য চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

সিলেট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক(পিপি) কৃষিবিদ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান বলেন, জেলায় চলতি আমন চাষ মৌসুমে খরিপ-২, এ-১লাখ ৪৫ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি বর্ষা মৌসুমে ভালো বৃষ্টিপাত হয়েছে। ফলে রোপা আমন চাষে এবার কোনো সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

গত ৫ জুলাই থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলায় প্রায় ১লাখ ৩৮ হাজার ২৪৪ হেক্টর জমিতে আগাম জাতের আমন ধান রোপণ হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।

কৃষকরা এখন তাদের জমিতে রোপা আমন চাষের প্রস্তুতি শুরু করেছেন। চলতি জুলাই মাসের প্রথম থেকেই জেলায় আগাম জাতের আমন ধান রোপণ কার্যক্রম শুরু করেছেন কৃষকরা।

কৃষি বিভাগ আরো জানায়, চলতি আমন মৌসুমে বাম্পার আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত করার লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এ জন্য জেলার বিসিআইসি ও বিএডিসি সার ডিলারদের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ সার কৃষকদের চাহিদা অনুযায়ী রাসায়নিক সার তাদের গুদামে আগাম মজুত রেখেছে। বিএডিসি ও বিসিআইসি তালিকাভুক্ত ডিলারের মাধ্যমে জেলায় রাসায়নিক সারের চাহিদা অনুযায়ী ইউরিয়া, ডিএপি, টিএসপি এবং এমওপি সার সরবরাহ করা হয়। ইউনিয়নের একজন বিসিআইসি ডিলারের অধীনে প্রতিটি ওর্য়াডে একজন করে ইউনিয়নে ৯ জন সাব ডিলার বা খুচরা বিক্রেতা রয়েছেন। কৃষকদের আমন চাষে রাসায়নিক সারের কোনো ধরনের ঘাটতি না হয় এজন্য বাজারে সারের অবাধ সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।

জনপ্রিয়

বিশ্বনাথে চেয়ারম্যানের উপর হামলার ঘটনায় বিএনপির ২৯ জনকে আসামি করে মামলা

আমন ধান রোপণে ব্যস্ত সিলেটের কৃষকরা, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সম্ভাবনা

প্রকাশের সময় : ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চলতি আমন মৌসুমে খরিপ-২, এ-১লাখ ৪৫ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সিলেট জেলা কৃষি বিভাগ। এই জেলায় এ পর্যন্ত আগাম জাতের ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৪৪ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চারা রোপণ করা হয়েছে। যা আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। ভরা মৌসুমে এখন জেলার প্রতিটি উপজেলায় কৃষকরা আমন ধান চাষের জন্য চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

সিলেট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক(পিপি) কৃষিবিদ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান বলেন, জেলায় চলতি আমন চাষ মৌসুমে খরিপ-২, এ-১লাখ ৪৫ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি বর্ষা মৌসুমে ভালো বৃষ্টিপাত হয়েছে। ফলে রোপা আমন চাষে এবার কোনো সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

গত ৫ জুলাই থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলায় প্রায় ১লাখ ৩৮ হাজার ২৪৪ হেক্টর জমিতে আগাম জাতের আমন ধান রোপণ হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।

কৃষকরা এখন তাদের জমিতে রোপা আমন চাষের প্রস্তুতি শুরু করেছেন। চলতি জুলাই মাসের প্রথম থেকেই জেলায় আগাম জাতের আমন ধান রোপণ কার্যক্রম শুরু করেছেন কৃষকরা।

কৃষি বিভাগ আরো জানায়, চলতি আমন মৌসুমে বাম্পার আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত করার লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এ জন্য জেলার বিসিআইসি ও বিএডিসি সার ডিলারদের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ সার কৃষকদের চাহিদা অনুযায়ী রাসায়নিক সার তাদের গুদামে আগাম মজুত রেখেছে। বিএডিসি ও বিসিআইসি তালিকাভুক্ত ডিলারের মাধ্যমে জেলায় রাসায়নিক সারের চাহিদা অনুযায়ী ইউরিয়া, ডিএপি, টিএসপি এবং এমওপি সার সরবরাহ করা হয়। ইউনিয়নের একজন বিসিআইসি ডিলারের অধীনে প্রতিটি ওর্য়াডে একজন করে ইউনিয়নে ৯ জন সাব ডিলার বা খুচরা বিক্রেতা রয়েছেন। কৃষকদের আমন চাষে রাসায়নিক সারের কোনো ধরনের ঘাটতি না হয় এজন্য বাজারে সারের অবাধ সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।