, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বিয়ে করে ফ্রান্সে নিয়ে জানতে পারেন স্ত্রী অন্যের সিলেটে র‌্যাবের অভিযানে অস্ত্রসহ বিস্ফোরক উদ্ধার সিলেটের গোলাপগঞ্জে পদায়নের আগেই হুমকির মুখে নতুন ইউএনও শাখী ছেপ বিশ্বনাথে জেন্ডার সচেতনা ও সহিংসতা প্রতিরোধ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত দিরাইয়ে প্রশাসনের অভিযানে হকারমুক্ত ফুটপাত হাদীকে গুলি করা সন্ত্রাসীদের পালানো আটকাতে মৌলভীবাজার সীমান্তে বিজিবির কঠোর অবস্থান সিলেটে হাওরের ভূগর্ভস্থে পানির ভয়াবহ সংকট আইন অমান্য করে সিলেটে নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত বিএনপির প্রার্থীরা প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা: গোয়াইনঘাটে কিশোর গ্যাং লিডারের বিরুদ্ধে মামলা শাবিপ্রবি সাস্ট এআইসিএইচই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন

সিলেটের শাহপরাণে ছেলের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ মায়ের মৃত্যু

সিলেটে ছেলের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন এক বৃদ্ধ মা। তার নাম রহিমা বেগম (৭০)।

তিনি সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরাণ থানাধীন শাহপরান আবাসিক এলাকার ২নং রোডের, ৮নং বাসার আব্দুস সালামের মালিকানাধীন হেপি কমপ্লেক্সের ভাড়াটিয়া আব্দুল গাফ্ফারের স্ত্রী।

তাঁর স্থায়ী ঠিকানা জকিগঞ্জ থানার কসকনকপুর ইউনিয়নের আইওর গ্রামে।

শাহপরান থানাপুলিশ ও তাঁর পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ছুরিকাঘাত করে রহিমা বেগমকে তারই ছেলে বদরুল ইসলাম (৪২) হত্যা করেছে বলে তাদের ধারনা। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে। রবিবার (৩১ আগস্ট) দিবাগত রাতের কোনো একসময়ে এ হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়। সোমবার সকাল ১১টার দিকে ৯৯৯- এ কল দিলে শাহপরাণ থানাপুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে। তারা লাশ উদ্ধার ও সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য দুপুর দেড়টার দিকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
বদরুল ইসলাম ইমমতি পেশায় নিযুক্ত থাকলেও গত ৪ মাস ধরে তিনি চাকরিচ্যুত অবস্থায় ছিলেন। তিনি তার বাবা মার চতুর্থ সন্তান। অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, বদরুল মানসিক সমস্যাগ্রস্ত।

লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শাহপরান থানার এসআই সোহেল। তিনি বলেন, আমরা সুরৎহাল প্রস্তুত করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।

জনপ্রিয়

বিয়ে করে ফ্রান্সে নিয়ে জানতে পারেন স্ত্রী অন্যের

সিলেটের শাহপরাণে ছেলের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ মায়ের মৃত্যু

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সিলেটে ছেলের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন এক বৃদ্ধ মা। তার নাম রহিমা বেগম (৭০)।

তিনি সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরাণ থানাধীন শাহপরান আবাসিক এলাকার ২নং রোডের, ৮নং বাসার আব্দুস সালামের মালিকানাধীন হেপি কমপ্লেক্সের ভাড়াটিয়া আব্দুল গাফ্ফারের স্ত্রী।

তাঁর স্থায়ী ঠিকানা জকিগঞ্জ থানার কসকনকপুর ইউনিয়নের আইওর গ্রামে।

শাহপরান থানাপুলিশ ও তাঁর পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ছুরিকাঘাত করে রহিমা বেগমকে তারই ছেলে বদরুল ইসলাম (৪২) হত্যা করেছে বলে তাদের ধারনা। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে। রবিবার (৩১ আগস্ট) দিবাগত রাতের কোনো একসময়ে এ হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়। সোমবার সকাল ১১টার দিকে ৯৯৯- এ কল দিলে শাহপরাণ থানাপুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে। তারা লাশ উদ্ধার ও সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য দুপুর দেড়টার দিকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
বদরুল ইসলাম ইমমতি পেশায় নিযুক্ত থাকলেও গত ৪ মাস ধরে তিনি চাকরিচ্যুত অবস্থায় ছিলেন। তিনি তার বাবা মার চতুর্থ সন্তান। অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, বদরুল মানসিক সমস্যাগ্রস্ত।

লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শাহপরান থানার এসআই সোহেল। তিনি বলেন, আমরা সুরৎহাল প্রস্তুত করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।