, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সিলেটের গোলাপগঞ্জে রনি হত্যা মামলার মূল পরিকল্পনাকারী ইমা গ্রেফতার

র‌্যাব-৯ ও র‌্যাব-২-এর যৌথ অভিযানে সিলেটের গোলাপগঞ্জে ১০ আগস্ট ২০২৫ তারিখে সংঘটিত যুবদল কর্মী জসিম উদ্দিন রনি হত্যা মামলার মূল পরিকল্পনাকারী তানজিদা সুলতানা ইমা (২৭) কে ঢাকার বংশাল এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

হত্যাকাণ্ডের পটভূমি

রনি ছিলেন গোলাপগঞ্জ উপজেলার আমুড়া ইউনিয়নের আমুড়া গ্রামের আজিম উদ্দিনের ছেলে। হত্যাকাণ্ডটি ঘটে ১০ আগস্ট রাতে কদমতলী এলাকায়। পুলিশ ও তদন্তকারীদের তথ্য অনুযায়ী, রনি দাফতরিক ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে পারিবারিক বা ব্যক্তিগত বিবাদের জের ধরে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।

ঘটনার পর ভিকটিমের ভাই সিলেটের গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। পরিবারের অভিযোগ ছিল, ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করা হয়নি, তাই তারা প্রশাসনের কাছে তৎপরতা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলেন।

গ্রেফতার ও অভিযান

র‌্যাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ১১ নভেম্বর রাতের সময় ঢাকার নবাব গার্ডেন রেস্টুরেন্ট ও কাবাব দোকানের সামনে থেকে ইমাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ইমা সিলেট জেলার বিয়ানী বাজার থানার ঢেউ নগর গ্রামের শাহাবুদ্দিনের মেয়ে।

মামলার অগ্রগতি

গ্রেফতারের পর ইমাকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। রনির পরিবার আশা করছে, গ্রেফতারকৃত ইমার জবানবন্দীর মাধ্যমে হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যদের নামও বের করা যাবে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হবে।

র‌্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “যে কোনো পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধ করা যায়।”

জনপ্রিয়

সিলেটের গোলাপগঞ্জে রনি হত্যা মামলার মূল পরিকল্পনাকারী ইমা গ্রেফতার

প্রকাশের সময় : ০৯:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

র‌্যাব-৯ ও র‌্যাব-২-এর যৌথ অভিযানে সিলেটের গোলাপগঞ্জে ১০ আগস্ট ২০২৫ তারিখে সংঘটিত যুবদল কর্মী জসিম উদ্দিন রনি হত্যা মামলার মূল পরিকল্পনাকারী তানজিদা সুলতানা ইমা (২৭) কে ঢাকার বংশাল এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

হত্যাকাণ্ডের পটভূমি

রনি ছিলেন গোলাপগঞ্জ উপজেলার আমুড়া ইউনিয়নের আমুড়া গ্রামের আজিম উদ্দিনের ছেলে। হত্যাকাণ্ডটি ঘটে ১০ আগস্ট রাতে কদমতলী এলাকায়। পুলিশ ও তদন্তকারীদের তথ্য অনুযায়ী, রনি দাফতরিক ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে পারিবারিক বা ব্যক্তিগত বিবাদের জের ধরে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।

ঘটনার পর ভিকটিমের ভাই সিলেটের গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। পরিবারের অভিযোগ ছিল, ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করা হয়নি, তাই তারা প্রশাসনের কাছে তৎপরতা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলেন।

গ্রেফতার ও অভিযান

র‌্যাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ১১ নভেম্বর রাতের সময় ঢাকার নবাব গার্ডেন রেস্টুরেন্ট ও কাবাব দোকানের সামনে থেকে ইমাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ইমা সিলেট জেলার বিয়ানী বাজার থানার ঢেউ নগর গ্রামের শাহাবুদ্দিনের মেয়ে।

মামলার অগ্রগতি

গ্রেফতারের পর ইমাকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। রনির পরিবার আশা করছে, গ্রেফতারকৃত ইমার জবানবন্দীর মাধ্যমে হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যদের নামও বের করা যাবে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হবে।

র‌্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “যে কোনো পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধ করা যায়।”