, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সুনামগঞ্জে কিশোরী ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় আসামির ফাঁসির রায়

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে সুনামগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. লিটন আহম্মদ ওরফে লিটন মিয়া সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার বল্লভপুর গ্রামের খলিল মিয়ার ছেলে। তাঁকে একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. শামসুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৯ এপ্রিল দোয়ারাবাজার উপজেলার পান্ডারগাঁও ইউনিয়নের পান্ডারগাঁও গ্রামে কিশোরী তমা আক্তার (১৮) কে নিজ বাড়ির রান্নাঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। শরীরে আঘাতের চিহ্ন ও পোশাক অস্বাভাবিক অবস্থায় থাকায় পুলিশ বিষয়টিকে হত্যা হিসেবে তদন্ত শুরু করে।

পরে তমার বাবা ফরিদ আহমদ অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে দোয়ারাবাজার থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ লিটন আহম্মদকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। দীর্ঘ বিচারকার্য শেষে আদালত আসামির বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।

জনপ্রিয়

সুনামগঞ্জে কিশোরী ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় আসামির ফাঁসির রায়

প্রকাশের সময় : ১০:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে সুনামগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. লিটন আহম্মদ ওরফে লিটন মিয়া সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার বল্লভপুর গ্রামের খলিল মিয়ার ছেলে। তাঁকে একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. শামসুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৯ এপ্রিল দোয়ারাবাজার উপজেলার পান্ডারগাঁও ইউনিয়নের পান্ডারগাঁও গ্রামে কিশোরী তমা আক্তার (১৮) কে নিজ বাড়ির রান্নাঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। শরীরে আঘাতের চিহ্ন ও পোশাক অস্বাভাবিক অবস্থায় থাকায় পুলিশ বিষয়টিকে হত্যা হিসেবে তদন্ত শুরু করে।

পরে তমার বাবা ফরিদ আহমদ অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে দোয়ারাবাজার থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ লিটন আহম্মদকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। দীর্ঘ বিচারকার্য শেষে আদালত আসামির বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।