, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
তারুণ্যের শক্তি আগামীর অভিভাবক – তারেক রহমান সিলেটে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত : আক্রান্ত দুইজন ‘সাংবাদিকতার নাম ভাঙ্গিয়ে অপরাধ করে কেউ পার পাবে না’ সাংবাদিকদের কল্যাণে ‘বিশ্বনাথ প্রেসক্লাব ওয়েল ফেয়ার ফান্ড’ গঠনের উদ্যোগ গোয়াইনঘাট প্রবাসী সমাজ কল্যাণ পরিষদের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত সিলেটে ছড়িয়ে পড়েছে চর্মরোগ স্ক্যাবিস, আক্রান্ত শিশুরা বেশি সালুটিকর-গোয়াইনঘাট রাস্তা সংস্কার কাজে ধীরগতি ও অনিয়মের প্রতিবাদে মানববন্ধন সিলেটে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা সংঘর্ষে যুবক নিহত  বাবাহীন ২৪ বছর : বাবার শূন্যতা প্রতিনিয়ত অনুভব করি ওসমানীনগরে প্রবাসীর বাড়িতে হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত যুবদল নেতাকে বহিষ্কার
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

তারুণ্যের শক্তি আগামীর অভিভাবক – তারেক রহমান

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বাংলাদেশের লাখ-কোটি মানুষের আস্থা ও বিশ্বস্ততার প্রতীক।তারুণ্যের শক্তি -আগামীর বাংলাদেশের অভিভাবক।পুরো বাংলাদেশ মানুষ অনেকটাই যার পানে তাকিয়ে আছে অধীর আগ্রহে। বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী শক্তির কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করা এই রাজনীতিবিদ বিগত বছরগুলোতে পাহাড়সম রাজনৈতিক চড়াই-উৎরাই সামলে নিজেকে প্রমাণ করেছেন দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির আগামীর কান্ডারী। দিন-রাত এক করে সকল গণতন্ত্রকামীদের রেখেছিলেন এক ছাতার নিচে। নানা সংকট,নির্যাতন-নিপীড়ন আর প্রলোভনের মুখেও নিজের দলকে রেখেছেন ঐক্যবদ্ধ। ৫ আগস্ট পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায়ও তার গৃহীত পদক্ষেপ ও বক্তব্য-বিবৃতি আলো ছড়াচ্ছে এখন সবমহলে। বিশেষ করে রাষ্ট্র সংস্কারে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে দলটির ভাবনায় ফুটে উঠেছে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভবিষৎ কর্মপরিকল্পনা। তারেক রহমানের বর্তমান কার্যক্রম, পদক্ষেপ ও বক্তব্য বেশ সুবিবেচনাপ্রসূত ও গ্রহণযোগ্য, গণমানুষের আকাঙ্ক্ষাকে মাথায় রেখে কথা বলছেন তিনি। ফলে ধীর গতির এই রাজনীতিবিদকে নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে দেশের আপামর জনতা। বিগত ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা এবং অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে দলকে সুসংগঠিত করার পাশাপাশি বাস্তব অবস্থার মুখোমুখি হয়েছেন তারেক রহমান। ফলে নিজেকে অনেক বেশি প্রস্তুত করেছেন বাংলাদেশের আগামীর স্বপ্নদ্রষ্টা তারেক রহমান। তারেক রহমান নামটি বর্তমান বাংলাদেশের তরুণ ও যুব সমাজের মাঝে এক সমাদ্ধৃত নাম। এ নামটির অর্থের সাথে ব্যক্তি তারেক রহমানের কী অদ্ভুত মিল আছে। তারেক আরবি শব্দ যার অর্থ শুকতারা।ভোররাতে পূর্বাকাশে বা সন্ধ্যারাতে পশ্চিমাকাশে অন্যান্য তারা থেকে যে তারাটি উজ্জ্বল, ঝলমলে দেখায়। সেটাকেই মূলতঃ শুকতারা বলে। এখন বাংলাদেশের গভীর অন্ধকারে নিমজ্জিত রাজনীতির আকাশে যে তারুণ্যদীপ্ত মহানায়কের নাম ঝলমল করছে তিনিই আমাদের অহংকার তারেক রহমান। বাংলাদেশের ৬৮হাজার গ্রাম বাংলার স্বপ্নের নায়ক। জীর্ণশীর্ণ গুণে ধরা জাতিকে ন্যায়পরায়ণতার সাথে এগিয়ে নিতে যে ব্যক্তিত্বের বড্ড প্রয়োজন আজ। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বার্তা হচ্ছে এই দেশ কারো একার নয়, সবার। সব মানুষের জন্য একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়ার রাজনৈতিক শক্তি এদেশে কম। জিয়াউর রহমান এই জায়গাটা ধরতে পেরেছিলেন। এজন্যই তিনি বিশেষ কোনো ইজমের পলিটিক্সের বাইরে গিয়ে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদকে ধারণ করেছেন। তারেক রহমানও বাংলাদেশের রাজনীতির এই বাংলাদেশপন্থী শক্তিটাকেই রিপ্রেজেন্ট করেন। তিনি সাম্য এবং মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন। অবকাঠামোগত উন্নয়নের চেয়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানবিক মূল্যবোধ,আইনের শাসন এবং মানবাধিকারের জায়গা তারেক রহমানের ফার্স্ট প্রায়োরিটি। তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তায় আছে মাটি,মানুষ আর বাংলাদেশের মানচিত্র, আছে এক মানবিক বাংলাদেশ গড়ার আকাংখা,যেখানে মানুষকে মানুষ হিসাবে বিবেচনা করা হবে, কোনো বৈষম্য থাকবে না। পনেরোটি বছর ধরে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ যে রাষ্ট্র গঠনের জন্য জেল, জুলুম, নিপীড়ন, নির্যাতন, খুন, গুম সহ্য করেছে সেই বাংলাদেশ গড়ার চিন্তাই তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তা। বাংলাদেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের স্বপ্নকে ধারণ করে আগামী দিনে নতুন প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়াই তাঁর রাজনীতির মূল লক্ষ্য।পরিবর্তিত রাজনীতিকে সহনশীল রাজনীতি, উদার-গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় নিরবে কাজ করে তারেক রহমান আজ পুরো দেশের মানুষের কাছে এক সম্ভাবনার নাম। তাই আগামীর বাংলাদেশে তাকে দেশের মানুষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় । দেশের স্বার্থে, দশের স্বার্থে আজ তাঁর বড়ই প্রয়োজন। জাতির ক্রান্তিলগ্নে নতুন সূর্যোদয়ের মতো হাজির হবেন জাতির সামনে, দিবেন নতুন নির্দেশনা। এমনই এক ভোরের প্রত্যাশায় সমগ্র দেশের দেশের মানুষ।

লেখক : সাজ্জাদুর রহমান আনসারী
সদস্য, ইউকে বাংলা প্রেসক্লাব,
লন্ডন প্রতিনিধি,
দৈনিক বাংলা স্টেটমেন্ট।

জনপ্রিয়

তারুণ্যের শক্তি আগামীর অভিভাবক – তারেক রহমান

তারুণ্যের শক্তি আগামীর অভিভাবক – তারেক রহমান

প্রকাশের সময় : ১০ ঘন্টা আগে

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বাংলাদেশের লাখ-কোটি মানুষের আস্থা ও বিশ্বস্ততার প্রতীক।তারুণ্যের শক্তি -আগামীর বাংলাদেশের অভিভাবক।পুরো বাংলাদেশ মানুষ অনেকটাই যার পানে তাকিয়ে আছে অধীর আগ্রহে। বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী শক্তির কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করা এই রাজনীতিবিদ বিগত বছরগুলোতে পাহাড়সম রাজনৈতিক চড়াই-উৎরাই সামলে নিজেকে প্রমাণ করেছেন দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির আগামীর কান্ডারী। দিন-রাত এক করে সকল গণতন্ত্রকামীদের রেখেছিলেন এক ছাতার নিচে। নানা সংকট,নির্যাতন-নিপীড়ন আর প্রলোভনের মুখেও নিজের দলকে রেখেছেন ঐক্যবদ্ধ। ৫ আগস্ট পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায়ও তার গৃহীত পদক্ষেপ ও বক্তব্য-বিবৃতি আলো ছড়াচ্ছে এখন সবমহলে। বিশেষ করে রাষ্ট্র সংস্কারে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে দলটির ভাবনায় ফুটে উঠেছে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভবিষৎ কর্মপরিকল্পনা। তারেক রহমানের বর্তমান কার্যক্রম, পদক্ষেপ ও বক্তব্য বেশ সুবিবেচনাপ্রসূত ও গ্রহণযোগ্য, গণমানুষের আকাঙ্ক্ষাকে মাথায় রেখে কথা বলছেন তিনি। ফলে ধীর গতির এই রাজনীতিবিদকে নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে দেশের আপামর জনতা। বিগত ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা এবং অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে দলকে সুসংগঠিত করার পাশাপাশি বাস্তব অবস্থার মুখোমুখি হয়েছেন তারেক রহমান। ফলে নিজেকে অনেক বেশি প্রস্তুত করেছেন বাংলাদেশের আগামীর স্বপ্নদ্রষ্টা তারেক রহমান। তারেক রহমান নামটি বর্তমান বাংলাদেশের তরুণ ও যুব সমাজের মাঝে এক সমাদ্ধৃত নাম। এ নামটির অর্থের সাথে ব্যক্তি তারেক রহমানের কী অদ্ভুত মিল আছে। তারেক আরবি শব্দ যার অর্থ শুকতারা।ভোররাতে পূর্বাকাশে বা সন্ধ্যারাতে পশ্চিমাকাশে অন্যান্য তারা থেকে যে তারাটি উজ্জ্বল, ঝলমলে দেখায়। সেটাকেই মূলতঃ শুকতারা বলে। এখন বাংলাদেশের গভীর অন্ধকারে নিমজ্জিত রাজনীতির আকাশে যে তারুণ্যদীপ্ত মহানায়কের নাম ঝলমল করছে তিনিই আমাদের অহংকার তারেক রহমান। বাংলাদেশের ৬৮হাজার গ্রাম বাংলার স্বপ্নের নায়ক। জীর্ণশীর্ণ গুণে ধরা জাতিকে ন্যায়পরায়ণতার সাথে এগিয়ে নিতে যে ব্যক্তিত্বের বড্ড প্রয়োজন আজ। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বার্তা হচ্ছে এই দেশ কারো একার নয়, সবার। সব মানুষের জন্য একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়ার রাজনৈতিক শক্তি এদেশে কম। জিয়াউর রহমান এই জায়গাটা ধরতে পেরেছিলেন। এজন্যই তিনি বিশেষ কোনো ইজমের পলিটিক্সের বাইরে গিয়ে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদকে ধারণ করেছেন। তারেক রহমানও বাংলাদেশের রাজনীতির এই বাংলাদেশপন্থী শক্তিটাকেই রিপ্রেজেন্ট করেন। তিনি সাম্য এবং মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন। অবকাঠামোগত উন্নয়নের চেয়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানবিক মূল্যবোধ,আইনের শাসন এবং মানবাধিকারের জায়গা তারেক রহমানের ফার্স্ট প্রায়োরিটি। তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তায় আছে মাটি,মানুষ আর বাংলাদেশের মানচিত্র, আছে এক মানবিক বাংলাদেশ গড়ার আকাংখা,যেখানে মানুষকে মানুষ হিসাবে বিবেচনা করা হবে, কোনো বৈষম্য থাকবে না। পনেরোটি বছর ধরে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ যে রাষ্ট্র গঠনের জন্য জেল, জুলুম, নিপীড়ন, নির্যাতন, খুন, গুম সহ্য করেছে সেই বাংলাদেশ গড়ার চিন্তাই তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তা। বাংলাদেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের স্বপ্নকে ধারণ করে আগামী দিনে নতুন প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়াই তাঁর রাজনীতির মূল লক্ষ্য।পরিবর্তিত রাজনীতিকে সহনশীল রাজনীতি, উদার-গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় নিরবে কাজ করে তারেক রহমান আজ পুরো দেশের মানুষের কাছে এক সম্ভাবনার নাম। তাই আগামীর বাংলাদেশে তাকে দেশের মানুষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় । দেশের স্বার্থে, দশের স্বার্থে আজ তাঁর বড়ই প্রয়োজন। জাতির ক্রান্তিলগ্নে নতুন সূর্যোদয়ের মতো হাজির হবেন জাতির সামনে, দিবেন নতুন নির্দেশনা। এমনই এক ভোরের প্রত্যাশায় সমগ্র দেশের দেশের মানুষ।

লেখক : সাজ্জাদুর রহমান আনসারী
সদস্য, ইউকে বাংলা প্রেসক্লাব,
লন্ডন প্রতিনিধি,
দৈনিক বাংলা স্টেটমেন্ট।