, বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রেহান উদ্দিন রায়হান কুশিয়ারা ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মনোনীত সিলেটে দেড় হাজার টাকা নিয়ে বিরোধে যুবককে কুপিয়ে হত্যা  বর্তমান সরকার সাংবাদিক সহ সাধারণ জনগনের নিরাপত্তা দিতে ব্যার্থ : সিলেট মানববন্ধনে কামাল খান টেকসই উন্নয়নে যুব সমাজের সম্পৃক্তা ও নেতৃত্ব অপরিহার্য : খান মো: রেজা-উন-নবী জিয়া ফাউন্ডেশনে নতুন ইতিহাস গড়লেন ফাহিম আল চৌধুরী সাদাপাথর সহ সিলেটের সকল পর্যটনকেন্দ্র রক্ষার দাবিতে সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবের স্মারকলিপি প্রদান পাথরকান্ডে সিলেটজুড়ে তোলপাড়! জুলাই মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩০ জন সিলেটে ২৪ ঘন্টায় ৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত  সিলেটের মাটি ও মানুষের সাথে আমার গভীর সম্পর্ক : মাওলানা হাবিবুর রহমান
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

জিয়া ফাউন্ডেশনে নতুন ইতিহাস গড়লেন ফাহিম আল চৌধুরী

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব সীমান্তবর্তী জকিগঞ্জ-কানাইঘাটের নাম আজ সারা দেশে গর্বের সাথে উচ্চারিত হচ্ছে এক মানবিক নাম ফাহিম আল চৌধুরী। যুক্তরাজ্যে বেড়ে ওঠেছেন তিনি। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে রিয়েল এস্টেট টাইকুন হিসেবে অসীম সফলতা অর্জন করেছেন তরুণ এই বিনিয়োগকারী। এসবের পরও নিজের শেকড়, নিজের জন্মভূমি, নিজের মানুষের প্রতি তার দায়িত্ব এক মুহূর্তের জন্যও ভুলে যাননি।

২০০২ সালে তাঁর প্রয়াত পিতা, বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্বের ইন্তেকালের পর থেকে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন মানবসেবায়। সেই থেকে শুরু। নিজ এলাকায় প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘ফাহিম আল চৌধুরী ট্রাস্ট’। প্রতিটি মানবিক ও সামাজিক প্রয়োজনে অক্লান্তভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, এতিমখানা, মসজিদ নির্মাণ ও উন্নয়ন রাস্তা, সেতু, কালভার্ট, বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের ব্যবস্থা প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো, চিকিৎসা, ওষুধ, শিক্ষা ও পুনর্বাসন সহায়তা দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি কর্মসূচি প্রায় প্রতিটি স্কুলে বাস্তবায়ন করেছেন তিনি।

তাঁর এই নিরন্তর প্রচেষ্টা গরিব মানুষের কাছে তাঁকে দূরদর্শী নেতা ও অভিভাবক, ধনী মানুষের কাছে সত্যের কণ্ঠস্বর, আর ভন্ড রাজনীতিবিদদের কাছে ভয়ংকর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছেন ফাহিম। তার এলাকার মানুষের কাছে বিষয়টি রূপ কথার গল্প নয়, সত্যিকারের রবিনহুড যেন তিনি।

সম্প্রতি তার মানবিক কার্যক্রমে অংশিদার করেছেন জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনকে। বিষয়টি রীতিমতো বিস্ময়কর ! তব্ওু তিনি পেরেছেন। নিজ এলাকা জকিগঞ্জ-কানাইঘাটে এ ঘটনা সৃষ্টি করেছে নতুন ইতিহাস। এই ফাউন্ডেশন ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কারও সাথে যৌথভাবে কাজ করেছে, যা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র ফাহিম আল চৌধুরীর ব্যক্তিগত যোগসূত্র, আস্থা ও ব্যক্তিগত ক্যারিশমায়। আসছে ১৪ আগস্ট আয়োজন করা হয়েছে। ফ্রি চক্ষু সেবা’ কর্মসূচী। এ আয়োজনের উদ্যাক্তা জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন সহযোগতিায় রয়েছেন ফাহিম আল চৌধুর ট্রাস্ট’। জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন একান্তভাবে জিয়া পরিবারের নিজস্ব ও নিয়ন্ত্রিত। ফাউন্ডেশনের সভাপতি দেশনেতা তারেক রহমান এবং সহ-সভাপতি ডা. জুবাইদা রহমান। এ ফাউন্ডেশন এখন ফাহিম আল চৌধুরী ট্রাস্টের সাথে এক সুতোয় মিশে গ্রহন করেছে মানবিক কর্মসূচী। এ কর্মসূচী কেবল চিকিৎসা সেবার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং নতুন এক অধ্যায়ের শুভ সূচনা হবে জকিগঞ্জ কানাইঘাটবাসীর ভাগ্যে। এছাড়া শুধু উন্নয়ন কাজেই নয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর অনুপ্রেরণামূলক লেখা, ভিডিও বার্তা ও বক্তব্যের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের হৃদয়ে দেশপ্রেমের মন্ত্র ছড়িয়ে দিচ্ছেন ফাহিম। ন্যায়, সাহস ও মানবতার আলো ছড়ানো বার্তায় গড়ে তুলেছেন নিজস্ব ইমেজ ও জনপ্রিয়তা।

তার বার্তা আজ সর্বমহলে চর্চিত হচ্ছে, ভালোবাসার বন্ধনে। তার এলাকার মানুষের কাছে দূযোর্গ সংকটে ভরসার ঠিকানা ফাহিম। তিন্ওি সর্বস্তরের মানুষের সাথে জড়িয়েছেন মানবিক সর্ম্পকে। রাজনীতিক পরিচয়ে নয়, এ সর্ম্পক তার মানুষ মানুষের জন্য সেই সূত্রে। বাঙালি সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও মানবিকতার মেলবন্ধনে তিনি আজ এক জীবন্ত কিংবদন্তি। যুক্তরাজ্যে বিলাসবহুল জীবনযাপন করেও তাঁর মন পড়ে থাকে এলাকার মানুষের মাঝে, মাটির গন্ধে, সিলেটের চা-বাগানের সবুজে, আর অসহায় মানুষের দুঃখ-কষ্টে ব্যথিত হন তিনি। সেকারণে লোকমুখে মানুষ আজ গর্বের ‘ফাহিম আল চৌধুরী শুধু একজন মানুষ নন তিনি এক প্রতিষ্ঠান, এক ইতিহাস, প্রেরণার উৎস।’

জনপ্রিয়

রেহান উদ্দিন রায়হান কুশিয়ারা ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মনোনীত

জিয়া ফাউন্ডেশনে নতুন ইতিহাস গড়লেন ফাহিম আল চৌধুরী

প্রকাশের সময় : ৫ ঘন্টা আগে

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব সীমান্তবর্তী জকিগঞ্জ-কানাইঘাটের নাম আজ সারা দেশে গর্বের সাথে উচ্চারিত হচ্ছে এক মানবিক নাম ফাহিম আল চৌধুরী। যুক্তরাজ্যে বেড়ে ওঠেছেন তিনি। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে রিয়েল এস্টেট টাইকুন হিসেবে অসীম সফলতা অর্জন করেছেন তরুণ এই বিনিয়োগকারী। এসবের পরও নিজের শেকড়, নিজের জন্মভূমি, নিজের মানুষের প্রতি তার দায়িত্ব এক মুহূর্তের জন্যও ভুলে যাননি।

২০০২ সালে তাঁর প্রয়াত পিতা, বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্বের ইন্তেকালের পর থেকে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন মানবসেবায়। সেই থেকে শুরু। নিজ এলাকায় প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘ফাহিম আল চৌধুরী ট্রাস্ট’। প্রতিটি মানবিক ও সামাজিক প্রয়োজনে অক্লান্তভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, এতিমখানা, মসজিদ নির্মাণ ও উন্নয়ন রাস্তা, সেতু, কালভার্ট, বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের ব্যবস্থা প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো, চিকিৎসা, ওষুধ, শিক্ষা ও পুনর্বাসন সহায়তা দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি কর্মসূচি প্রায় প্রতিটি স্কুলে বাস্তবায়ন করেছেন তিনি।

তাঁর এই নিরন্তর প্রচেষ্টা গরিব মানুষের কাছে তাঁকে দূরদর্শী নেতা ও অভিভাবক, ধনী মানুষের কাছে সত্যের কণ্ঠস্বর, আর ভন্ড রাজনীতিবিদদের কাছে ভয়ংকর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছেন ফাহিম। তার এলাকার মানুষের কাছে বিষয়টি রূপ কথার গল্প নয়, সত্যিকারের রবিনহুড যেন তিনি।

সম্প্রতি তার মানবিক কার্যক্রমে অংশিদার করেছেন জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনকে। বিষয়টি রীতিমতো বিস্ময়কর ! তব্ওু তিনি পেরেছেন। নিজ এলাকা জকিগঞ্জ-কানাইঘাটে এ ঘটনা সৃষ্টি করেছে নতুন ইতিহাস। এই ফাউন্ডেশন ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কারও সাথে যৌথভাবে কাজ করেছে, যা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র ফাহিম আল চৌধুরীর ব্যক্তিগত যোগসূত্র, আস্থা ও ব্যক্তিগত ক্যারিশমায়। আসছে ১৪ আগস্ট আয়োজন করা হয়েছে। ফ্রি চক্ষু সেবা’ কর্মসূচী। এ আয়োজনের উদ্যাক্তা জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন সহযোগতিায় রয়েছেন ফাহিম আল চৌধুর ট্রাস্ট’। জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন একান্তভাবে জিয়া পরিবারের নিজস্ব ও নিয়ন্ত্রিত। ফাউন্ডেশনের সভাপতি দেশনেতা তারেক রহমান এবং সহ-সভাপতি ডা. জুবাইদা রহমান। এ ফাউন্ডেশন এখন ফাহিম আল চৌধুরী ট্রাস্টের সাথে এক সুতোয় মিশে গ্রহন করেছে মানবিক কর্মসূচী। এ কর্মসূচী কেবল চিকিৎসা সেবার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং নতুন এক অধ্যায়ের শুভ সূচনা হবে জকিগঞ্জ কানাইঘাটবাসীর ভাগ্যে। এছাড়া শুধু উন্নয়ন কাজেই নয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর অনুপ্রেরণামূলক লেখা, ভিডিও বার্তা ও বক্তব্যের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের হৃদয়ে দেশপ্রেমের মন্ত্র ছড়িয়ে দিচ্ছেন ফাহিম। ন্যায়, সাহস ও মানবতার আলো ছড়ানো বার্তায় গড়ে তুলেছেন নিজস্ব ইমেজ ও জনপ্রিয়তা।

তার বার্তা আজ সর্বমহলে চর্চিত হচ্ছে, ভালোবাসার বন্ধনে। তার এলাকার মানুষের কাছে দূযোর্গ সংকটে ভরসার ঠিকানা ফাহিম। তিন্ওি সর্বস্তরের মানুষের সাথে জড়িয়েছেন মানবিক সর্ম্পকে। রাজনীতিক পরিচয়ে নয়, এ সর্ম্পক তার মানুষ মানুষের জন্য সেই সূত্রে। বাঙালি সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও মানবিকতার মেলবন্ধনে তিনি আজ এক জীবন্ত কিংবদন্তি। যুক্তরাজ্যে বিলাসবহুল জীবনযাপন করেও তাঁর মন পড়ে থাকে এলাকার মানুষের মাঝে, মাটির গন্ধে, সিলেটের চা-বাগানের সবুজে, আর অসহায় মানুষের দুঃখ-কষ্টে ব্যথিত হন তিনি। সেকারণে লোকমুখে মানুষ আজ গর্বের ‘ফাহিম আল চৌধুরী শুধু একজন মানুষ নন তিনি এক প্রতিষ্ঠান, এক ইতিহাস, প্রেরণার উৎস।’