, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

জৈন্তাপুরের বন্যা পরিস্থিতি দেখে এলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক

গত দু’দিনের অবিরাম ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলে সিলেটের সীমান্তজনপদ জৈন্তাপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত। খালবিল নদী নালায় পানি বাড়ায় ফসিল জমিসহ গবাদিপশু ও খাবার নিয়ে শঙ্কায় কৃষকরা।

শনিবার (৩১ মে) বিকেলে উপজেলার সারিঘাট, রাংপানিসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করেছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ।

সারি বড়গাং’ রাংপানি নদী স্বাভাবিক সহ উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের মধ্যে এখনো কোনো এলাকায় বন্যর আশঙ্কা দেখা যায়নি। পানি বিপদ সীমার নিচে রয়েছে উপজেলা প্রশাসনের সকল প্রস্তুতি রয়েছে।

এবিষয়ে জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জর্জ মিত্র চাকমা জানান জৈন্তাপুর উপজেলায় এখনো বন্য পরিস্থিতি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। আজ জেলা প্রশাসক উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করেছেন। আগের প্রস্তুতি অনুযায়ী ৪৮টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া বর্ষাকাল আসার পূর্বেই উপজেলার সকল পাহাড়টিলা ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে। বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছে জৈন্তাপুর উপজেলা প্রশাসন।

সেই সাথে উপজেলার সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরে যোগাযোগ রাখতে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে বলেও জানিযেছেন তিনি।

জনপ্রিয়

জৈন্তাপুরের বন্যা পরিস্থিতি দেখে এলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক

প্রকাশের সময় : ০৬:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫

গত দু’দিনের অবিরাম ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলে সিলেটের সীমান্তজনপদ জৈন্তাপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত। খালবিল নদী নালায় পানি বাড়ায় ফসিল জমিসহ গবাদিপশু ও খাবার নিয়ে শঙ্কায় কৃষকরা।

শনিবার (৩১ মে) বিকেলে উপজেলার সারিঘাট, রাংপানিসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করেছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ।

সারি বড়গাং’ রাংপানি নদী স্বাভাবিক সহ উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের মধ্যে এখনো কোনো এলাকায় বন্যর আশঙ্কা দেখা যায়নি। পানি বিপদ সীমার নিচে রয়েছে উপজেলা প্রশাসনের সকল প্রস্তুতি রয়েছে।

এবিষয়ে জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জর্জ মিত্র চাকমা জানান জৈন্তাপুর উপজেলায় এখনো বন্য পরিস্থিতি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। আজ জেলা প্রশাসক উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করেছেন। আগের প্রস্তুতি অনুযায়ী ৪৮টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া বর্ষাকাল আসার পূর্বেই উপজেলার সকল পাহাড়টিলা ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে। বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছে জৈন্তাপুর উপজেলা প্রশাসন।

সেই সাথে উপজেলার সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরে যোগাযোগ রাখতে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে বলেও জানিযেছেন তিনি।