, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কখনো শান্তি বয়ে আনতে পারে না : মৌলভীবাজারে ডা. শফিকুর রহমান লন্ডনে বিশ্বনাথ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাস্টের বার্ষিক সাধারণ সভার প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫ নেতা কারাগারে বিশ্ব টিকাদান সপ্তাহ উপলক্ষ্যে সিসিকের শোভাযাত্রা এসওএস চিলড্রেন্স ভিলেজ বাংলাদেশের বন্যার্তদের সহায়তা কর্মসূচী প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান রাতে গ্রেপ্তার, দুপুরে জামিন সিলেট জেলা শ্রমিকলীগ নেতা জাকারিয়ার সিলেটে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি সিলেট সদর উপজেলার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জমি বিরোধের জেরে সিলেটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ১১৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত, অব্যাহত থাকবে ৫ দিন
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

জগন্নাথপুরে বেরীবাঁধ প্রকল্পের কাজে অনিয়মের অভিযোগ

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় কয়বরখালী বেরীবাঁধ প্রকল্পের কাজে অনিয়মের অভিযোগে জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

২৩ মার্চ তারিখে দায়েরকৃত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৩নং মিরপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের কয়বরখালী বেরীবাধটি অকাল বন্যার কারণে প্রায় প্রতিবছরই ভেঙ্গে যায়। উক্ত বেরীবাধ নির্মানের জন্য সরকার কর্তৃক পানি উন্নয়ন বোর্ড হতে পিআইসি কমিটির সভাপতি গয়াছুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এম. এ হক, আইন উদ্দিন ও কাদির গংদেরকে এবার দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু তারা প্রকল্পের দায়িত্ব পাওয়ার পর কবরখালী বেরীবাধে সঠিকভাবে মাটি না দিয়ে সামান্য মাটি দিয়ে দায়সারাভাবে কাজ শেষ করে ফেলেন। গ্রামবাসী ও এলাকার মেম্বারসহ বাঁধটিতে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত মাটি ফেলার জন্য পিআইসির লোকদেরকে অনুরোধ করলেও তারা কোন কর্ণপাত না করে উল্টো অভিযোগ দায়েরকারীদেরকে হুমকি দেন।

তারা হুমকি দিয়ে বলেন, আমরা যা করছি তাহা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে আলাপ আলোচনা করেই করছি, তোমরা আমাদের কাজে বাঁধা দিতে এসো না, বেশী বারাবারী করিলে মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা দিয়ে জেলে পাঠিয়ে দিব। আইন আদালত আমাদের পকেটে থাকে। পিআইসির লোকদের এমন হুমকিতে এলঅকাবাসী ভয়ে কোন কিছু না বলেই চলে আসেন।

অভিযোগ উঠেছে, পিআইসি কমিটির সভাপতি গয়াছুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এম. এ হক, আইন উদ্দিন ও কাদির গংরা প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করে ইতিমধ্যে আত্মসাৎ করিয়াছেন। এলাকাবাসী দায়েরকৃত অভিযোগের আলোকে কয়বরখালী বেরীবাঁধ প্রকল্পে সঠিকভাবে মাটি ফেলে টেকসই বাঁধ নিশ্চিত করার পাশাপাশি দুষ্ট এ চক্রটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা প্রশাসকের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

জনপ্রিয়

প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কখনো শান্তি বয়ে আনতে পারে না : মৌলভীবাজারে ডা. শফিকুর রহমান

জগন্নাথপুরে বেরীবাঁধ প্রকল্পের কাজে অনিয়মের অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ০৪:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় কয়বরখালী বেরীবাঁধ প্রকল্পের কাজে অনিয়মের অভিযোগে জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

২৩ মার্চ তারিখে দায়েরকৃত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৩নং মিরপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের কয়বরখালী বেরীবাধটি অকাল বন্যার কারণে প্রায় প্রতিবছরই ভেঙ্গে যায়। উক্ত বেরীবাধ নির্মানের জন্য সরকার কর্তৃক পানি উন্নয়ন বোর্ড হতে পিআইসি কমিটির সভাপতি গয়াছুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এম. এ হক, আইন উদ্দিন ও কাদির গংদেরকে এবার দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু তারা প্রকল্পের দায়িত্ব পাওয়ার পর কবরখালী বেরীবাধে সঠিকভাবে মাটি না দিয়ে সামান্য মাটি দিয়ে দায়সারাভাবে কাজ শেষ করে ফেলেন। গ্রামবাসী ও এলাকার মেম্বারসহ বাঁধটিতে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত মাটি ফেলার জন্য পিআইসির লোকদেরকে অনুরোধ করলেও তারা কোন কর্ণপাত না করে উল্টো অভিযোগ দায়েরকারীদেরকে হুমকি দেন।

তারা হুমকি দিয়ে বলেন, আমরা যা করছি তাহা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে আলাপ আলোচনা করেই করছি, তোমরা আমাদের কাজে বাঁধা দিতে এসো না, বেশী বারাবারী করিলে মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা দিয়ে জেলে পাঠিয়ে দিব। আইন আদালত আমাদের পকেটে থাকে। পিআইসির লোকদের এমন হুমকিতে এলঅকাবাসী ভয়ে কোন কিছু না বলেই চলে আসেন।

অভিযোগ উঠেছে, পিআইসি কমিটির সভাপতি গয়াছুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এম. এ হক, আইন উদ্দিন ও কাদির গংরা প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করে ইতিমধ্যে আত্মসাৎ করিয়াছেন। এলাকাবাসী দায়েরকৃত অভিযোগের আলোকে কয়বরখালী বেরীবাঁধ প্রকল্পে সঠিকভাবে মাটি ফেলে টেকসই বাঁধ নিশ্চিত করার পাশাপাশি দুষ্ট এ চক্রটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা প্রশাসকের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।