, বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ২৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
‘মরহুম সৈয়দ কওছর আহমদ ইলিয়াস আলীর সাথে কাঁদে কাদঁ মিলিয়ে এলাকার উন্নয়নে কাজ করেছেন’ লালাবাজারে জনগণের দোরগোড়ায় সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন ওসমানীনগরে কৃষকের ধান কেটে দিলো আনসার সদস্যরা সিলেটে রেললাইনের পাশে ফোনে ব্যস্ত থাকা যুবককে ট্রেনের ধাক্কা সিলেটে ব্যবসায়ী শাহিন হত্যা মামলায় এক জনের ফাঁসি ও চার জনের যাবজ্জীবন ডা. জুবাইদার প্রত্যাবর্তনে বদলে যেতে পারে সিলেটের ‘হিসাব-নিকাশ’ বালাগঞ্জে অপরিকল্পিত সেতুর নির্মাণ কাজ বন্ধ, নতুন নকশায় করা হবে উঁচু সিলেট থেকে নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ স্বরাজ পার্টি’র আত্মপ্রকাশ সিলেটে বিয়ের কেনাকাটা করে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় বরের মৃত্যু  সুনামগঞ্জে এক শিশুর ছুরিকাঘাতে আরেক শিশু নিহত
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

মৌলভীবাজারে শত শত বিদ্যুৎ গ্রাহকের সীমাহীন ভোগান্তি

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নে কয়েকশ পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক সীমাহীন ভোগান্তির শিকার। প্রতিমাসে তাদের চলতি বিদ্যুৎ বিলের সাথে পরিশোধ করা হয়েছে এমন বিদ্যুৎ বিল বকেয়া বিল ধরে দেওয়া হচ্ছে। পরে গ্রাহকেরা আবার ২০ কিলোমিটার দূরের বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে বিলের কাগজ ঠিক করে আনে। এতে ওই এলাকার গ্রাহকেরা মানসিক শারীরিক এবং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

কটারকোনা বাজার বনিক কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি এবং পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক হেদায়েত উল্ল্যাহ ভেলাই ঢাকা টাইমসকে বলেন, আমরা প্রতিমাসে সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকি। অথচ পরে আবার ওই টাকা বকেয়া ধরে দেওয়া হয়। পরে আমাদের কুলাউড়া অফিসে গিয়ে তা ঠিক করে আনতে হয়। সিএনজি ভাড়া ২-৩শ টাকা খরচ হয়।

তিনি বলেন, শত শত বিদ্যুৎ গ্রাহক প্রতি মাসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুত সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ঢাকা টাইমসকে বলেন, আমি বিষয়টি জেনেছি। এটা ব্যাংক সময়মত স্টেটমেন্ট না দেওয়ায় হয়েছে। আমি নতুন এসেছি। আগামী রবিবার অফিসে গিয়ে সেটা ভালোভাবে খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

জনপ্রিয়

‘মরহুম সৈয়দ কওছর আহমদ ইলিয়াস আলীর সাথে কাঁদে কাদঁ মিলিয়ে এলাকার উন্নয়নে কাজ করেছেন’

মৌলভীবাজারে শত শত বিদ্যুৎ গ্রাহকের সীমাহীন ভোগান্তি

প্রকাশের সময় : ০৫:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নে কয়েকশ পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক সীমাহীন ভোগান্তির শিকার। প্রতিমাসে তাদের চলতি বিদ্যুৎ বিলের সাথে পরিশোধ করা হয়েছে এমন বিদ্যুৎ বিল বকেয়া বিল ধরে দেওয়া হচ্ছে। পরে গ্রাহকেরা আবার ২০ কিলোমিটার দূরের বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে বিলের কাগজ ঠিক করে আনে। এতে ওই এলাকার গ্রাহকেরা মানসিক শারীরিক এবং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

কটারকোনা বাজার বনিক কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি এবং পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক হেদায়েত উল্ল্যাহ ভেলাই ঢাকা টাইমসকে বলেন, আমরা প্রতিমাসে সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকি। অথচ পরে আবার ওই টাকা বকেয়া ধরে দেওয়া হয়। পরে আমাদের কুলাউড়া অফিসে গিয়ে তা ঠিক করে আনতে হয়। সিএনজি ভাড়া ২-৩শ টাকা খরচ হয়।

তিনি বলেন, শত শত বিদ্যুৎ গ্রাহক প্রতি মাসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুত সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ঢাকা টাইমসকে বলেন, আমি বিষয়টি জেনেছি। এটা ব্যাংক সময়মত স্টেটমেন্ট না দেওয়ায় হয়েছে। আমি নতুন এসেছি। আগামী রবিবার অফিসে গিয়ে সেটা ভালোভাবে খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।