সিলেটে সমন্বিত অভিযানে এখন পর্যন্ত আনুমানিক ৫২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সকাল থেকে ক্রাশার মিলেও পাথর উদ্ধার কার্যক্রম চলছে।
১৩ আগস্ট বুধবার রাত ১০টার পর রাস্তায় থেকে পাথরবোঝাই ৭৮ টি ট্রাক থেকে আনুমানিক ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর জব্দ করা হয়। এর আগে, ধলাই নদীর আশপাশে স্তুপ করে রাখা ১২ হাজার ঘনফুট পাথর নদীতে ফেলা হয়।
জেলা প্রশাসন জানায়, উদ্ধার হওয়া পাথরগুলো ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর এলাকায় আগের মতোই বিছিয়ে দেয়া হবে।
এদিকে, পাথর লুটের ঘটনায় বুধবার মধ্যরাতে কোম্পানিগঞ্জের পূর্ব ইসলামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলমগীর আলমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পরিবেশকর্মী ও স্থানীয় ব্যবসায়ীদের ভাষ্যমতে, এক বছরে সিলেট থেকে প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ ঘনফুট পাথর লুট হয়েছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য দুই শত কোটি টাকার বেশি।