, বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫, ২৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রেহান উদ্দিন রায়হান কুশিয়ারা ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মনোনীত সিলেটে দেড় হাজার টাকা নিয়ে বিরোধে যুবককে কুপিয়ে হত্যা  বর্তমান সরকার সাংবাদিক সহ সাধারণ জনগনের নিরাপত্তা দিতে ব্যার্থ : সিলেট মানববন্ধনে কামাল খান টেকসই উন্নয়নে যুব সমাজের সম্পৃক্তা ও নেতৃত্ব অপরিহার্য : খান মো: রেজা-উন-নবী জিয়া ফাউন্ডেশনে নতুন ইতিহাস গড়লেন ফাহিম আল চৌধুরী সাদাপাথর সহ সিলেটের সকল পর্যটনকেন্দ্র রক্ষার দাবিতে সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবের স্মারকলিপি প্রদান পাথরকান্ডে সিলেটজুড়ে তোলপাড়! জুলাই মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩০ জন সিলেটে ২৪ ঘন্টায় ৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত  সিলেটের মাটি ও মানুষের সাথে আমার গভীর সম্পর্ক : মাওলানা হাবিবুর রহমান
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

মৌলভীবাজারে শত শত বিদ্যুৎ গ্রাহকের সীমাহীন ভোগান্তি

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নে কয়েকশ পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক সীমাহীন ভোগান্তির শিকার। প্রতিমাসে তাদের চলতি বিদ্যুৎ বিলের সাথে পরিশোধ করা হয়েছে এমন বিদ্যুৎ বিল বকেয়া বিল ধরে দেওয়া হচ্ছে। পরে গ্রাহকেরা আবার ২০ কিলোমিটার দূরের বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে বিলের কাগজ ঠিক করে আনে। এতে ওই এলাকার গ্রাহকেরা মানসিক শারীরিক এবং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

কটারকোনা বাজার বনিক কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি এবং পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক হেদায়েত উল্ল্যাহ ভেলাই ঢাকা টাইমসকে বলেন, আমরা প্রতিমাসে সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকি। অথচ পরে আবার ওই টাকা বকেয়া ধরে দেওয়া হয়। পরে আমাদের কুলাউড়া অফিসে গিয়ে তা ঠিক করে আনতে হয়। সিএনজি ভাড়া ২-৩শ টাকা খরচ হয়।

তিনি বলেন, শত শত বিদ্যুৎ গ্রাহক প্রতি মাসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুত সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ঢাকা টাইমসকে বলেন, আমি বিষয়টি জেনেছি। এটা ব্যাংক সময়মত স্টেটমেন্ট না দেওয়ায় হয়েছে। আমি নতুন এসেছি। আগামী রবিবার অফিসে গিয়ে সেটা ভালোভাবে খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

জনপ্রিয়

রেহান উদ্দিন রায়হান কুশিয়ারা ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মনোনীত

মৌলভীবাজারে শত শত বিদ্যুৎ গ্রাহকের সীমাহীন ভোগান্তি

প্রকাশের সময় : ০৫:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নে কয়েকশ পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক সীমাহীন ভোগান্তির শিকার। প্রতিমাসে তাদের চলতি বিদ্যুৎ বিলের সাথে পরিশোধ করা হয়েছে এমন বিদ্যুৎ বিল বকেয়া বিল ধরে দেওয়া হচ্ছে। পরে গ্রাহকেরা আবার ২০ কিলোমিটার দূরের বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে বিলের কাগজ ঠিক করে আনে। এতে ওই এলাকার গ্রাহকেরা মানসিক শারীরিক এবং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

কটারকোনা বাজার বনিক কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি এবং পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক হেদায়েত উল্ল্যাহ ভেলাই ঢাকা টাইমসকে বলেন, আমরা প্রতিমাসে সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকি। অথচ পরে আবার ওই টাকা বকেয়া ধরে দেওয়া হয়। পরে আমাদের কুলাউড়া অফিসে গিয়ে তা ঠিক করে আনতে হয়। সিএনজি ভাড়া ২-৩শ টাকা খরচ হয়।

তিনি বলেন, শত শত বিদ্যুৎ গ্রাহক প্রতি মাসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুত সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ঢাকা টাইমসকে বলেন, আমি বিষয়টি জেনেছি। এটা ব্যাংক সময়মত স্টেটমেন্ট না দেওয়ায় হয়েছে। আমি নতুন এসেছি। আগামী রবিবার অফিসে গিয়ে সেটা ভালোভাবে খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।