, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ডাক্তার জহির সিলেট জেলা যুবদল নেতাকে দেখতে হাসপাতালে এম এ মালিক জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া ফ্যাসিবাদ নির্মূল হবে না: সিলেটে খেলাফত মজলিসের গণমিছিল বিশ্বনাথে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় নেতাকর্মীদের ধৈর্য্য ধরার আহ্বান লুনার রক্তের ঋণ পরিশোধের জন্য জাতি পরবর্তী সরকারের জন্য অপেক্ষা করবেনা : এডভোকেট জুবায়ের সিলেটে কিশোর গ্যাং লিডার বুলেট মামুন ২ সহযোগীসহ গ্রেফতার যুদ্ধবিরতি কার্যকর : থেমেছে ইসরাইলি হামলা, দলে দলে ঘরে ফিরছেন গাজার মানুষ ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ১৮-২০ ঘণ্টায় ঢাকায় পৌঁছাতে হয় : সংবাদ সম্মেলনে আরিফুল হক  জনগণের সেবা সহজীকরণের উদ্দেশ্যে ‘জিনিয়া অ্যাপ’ চালু করা হয়েছে : আব্দুল কুদ্দুছ চৌধুরী, পিপিএম ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন থেকে সিলেট ফেরা যাত্রী

নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বিশ্বনাথে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছেলেকে সহযোগীতা করলেন বাবা

১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কিন্তু হাজী মফিজ আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিয়মবহির্ভুত কাজ করে যাচ্ছেন একই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকির। অবৈধভাবে নিজের প্রভাব খাটিয়ে ও পরীক্ষার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অজান্তে নিজের বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিজের ছেলেকে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।

তাঁর ছেলের নাম মাহাতির মোহাম্মদ। যার রেজিস্ট্রেশন নং-২২১৬১২৯১৯৭। রোলনং- ৩১২১৯০। সে সৎপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, দায়িত্ব প্রাপ্তদের তালিকায় তার নাম না থাকলেও নিয়ম বহির্ভুতভাবে নিজের প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওই পরীক্ষা কেন্দ্রতে রয়েছে অবাদ বিচরণ। পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন পত্র গণনায়ও তিনি উপস্থিত থাকেন। এনিয়ে অন্য স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে চলছে নানা গুঞ্জন। প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও এসকল শিক্ষকদের মধ্যে চরম হাতাশা আর ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানতে চাইলে রামসুন্দর সরকারি অগ্রগামী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষার কেন্দ্র সচিব মো. আব্দুল আজিজ

কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার কামরুল ইসলাম ও কেন্দ্রের সচিব এবং জনকল্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বুরহানউদ্দিন অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, আজকের পর থেকে পরীক্ষা চলমান অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকিরকে পরীক্ষা কেন্দ্রতে না আসার জন্য বারন করা হয়েছে।

বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনন্দা রায় বলেন, বিষয়টি অবগত হওয়ার পর ওই শিক্ষককে সাথে সাথে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।

খায়রুল আলম ফকির তার উপর আনিত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান হিসেবে কেন্দ্রের সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে সহযোগীতা করে আমি চলে এসেছি।

জনপ্রিয়

বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ডাক্তার জহির

নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বিশ্বনাথে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছেলেকে সহযোগীতা করলেন বাবা

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কিন্তু হাজী মফিজ আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিয়মবহির্ভুত কাজ করে যাচ্ছেন একই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকির। অবৈধভাবে নিজের প্রভাব খাটিয়ে ও পরীক্ষার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অজান্তে নিজের বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিজের ছেলেকে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।

তাঁর ছেলের নাম মাহাতির মোহাম্মদ। যার রেজিস্ট্রেশন নং-২২১৬১২৯১৯৭। রোলনং- ৩১২১৯০। সে সৎপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, দায়িত্ব প্রাপ্তদের তালিকায় তার নাম না থাকলেও নিয়ম বহির্ভুতভাবে নিজের প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওই পরীক্ষা কেন্দ্রতে রয়েছে অবাদ বিচরণ। পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন পত্র গণনায়ও তিনি উপস্থিত থাকেন। এনিয়ে অন্য স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে চলছে নানা গুঞ্জন। প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও এসকল শিক্ষকদের মধ্যে চরম হাতাশা আর ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানতে চাইলে রামসুন্দর সরকারি অগ্রগামী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষার কেন্দ্র সচিব মো. আব্দুল আজিজ

কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার কামরুল ইসলাম ও কেন্দ্রের সচিব এবং জনকল্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বুরহানউদ্দিন অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, আজকের পর থেকে পরীক্ষা চলমান অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকিরকে পরীক্ষা কেন্দ্রতে না আসার জন্য বারন করা হয়েছে।

বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনন্দা রায় বলেন, বিষয়টি অবগত হওয়ার পর ওই শিক্ষককে সাথে সাথে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।

খায়রুল আলম ফকির তার উপর আনিত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান হিসেবে কেন্দ্রের সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে সহযোগীতা করে আমি চলে এসেছি।