, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সিলেটে ঘর থেকে তুলে নিয়ে প্রাণে মারার হুমকি দিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১ আজ রোববার সিলেটে একঘন্টার জন্য বন্ধ থাকবে দোকানপাট, চলবে না যানবাহন উইমেন ফর উইমেন রাইটস’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কর্মহীন মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে : এডভোকেট জেবুন নাহার সেলিম সিলেটে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ঔষধ বিক্রির দাবিতে সভা অনুষ্ঠিত আট দফা দাবিতে ১ নভেম্বর থেকে সিলেটে অনির্দিষ্টকালের জন্য রেল অবরোধ সিলেটে অধ্যাপক ফজলুর রহমানের ‘ধর্মনিরপেক্ষ মুসলমান’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন সিলেটে পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন বিশেষ কল্যাণ সভায় হাইওয়ে পুলিশের সেবার মানোন্নয়ন প্রত্যয়ে অঙ্গীকার

আমন ধান রোপণে ব্যস্ত সিলেটের কৃষকরা, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সম্ভাবনা

চলতি আমন মৌসুমে খরিপ-২, এ-১লাখ ৪৫ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সিলেট জেলা কৃষি বিভাগ। এই জেলায় এ পর্যন্ত আগাম জাতের ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৪৪ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চারা রোপণ করা হয়েছে। যা আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। ভরা মৌসুমে এখন জেলার প্রতিটি উপজেলায় কৃষকরা আমন ধান চাষের জন্য চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

সিলেট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক(পিপি) কৃষিবিদ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান বলেন, জেলায় চলতি আমন চাষ মৌসুমে খরিপ-২, এ-১লাখ ৪৫ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি বর্ষা মৌসুমে ভালো বৃষ্টিপাত হয়েছে। ফলে রোপা আমন চাষে এবার কোনো সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

গত ৫ জুলাই থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলায় প্রায় ১লাখ ৩৮ হাজার ২৪৪ হেক্টর জমিতে আগাম জাতের আমন ধান রোপণ হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।

কৃষকরা এখন তাদের জমিতে রোপা আমন চাষের প্রস্তুতি শুরু করেছেন। চলতি জুলাই মাসের প্রথম থেকেই জেলায় আগাম জাতের আমন ধান রোপণ কার্যক্রম শুরু করেছেন কৃষকরা।

কৃষি বিভাগ আরো জানায়, চলতি আমন মৌসুমে বাম্পার আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত করার লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এ জন্য জেলার বিসিআইসি ও বিএডিসি সার ডিলারদের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ সার কৃষকদের চাহিদা অনুযায়ী রাসায়নিক সার তাদের গুদামে আগাম মজুত রেখেছে। বিএডিসি ও বিসিআইসি তালিকাভুক্ত ডিলারের মাধ্যমে জেলায় রাসায়নিক সারের চাহিদা অনুযায়ী ইউরিয়া, ডিএপি, টিএসপি এবং এমওপি সার সরবরাহ করা হয়। ইউনিয়নের একজন বিসিআইসি ডিলারের অধীনে প্রতিটি ওর্য়াডে একজন করে ইউনিয়নে ৯ জন সাব ডিলার বা খুচরা বিক্রেতা রয়েছেন। কৃষকদের আমন চাষে রাসায়নিক সারের কোনো ধরনের ঘাটতি না হয় এজন্য বাজারে সারের অবাধ সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।

জনপ্রিয়

আমন ধান রোপণে ব্যস্ত সিলেটের কৃষকরা, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সম্ভাবনা

প্রকাশের সময় : ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চলতি আমন মৌসুমে খরিপ-২, এ-১লাখ ৪৫ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সিলেট জেলা কৃষি বিভাগ। এই জেলায় এ পর্যন্ত আগাম জাতের ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৪৪ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চারা রোপণ করা হয়েছে। যা আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। ভরা মৌসুমে এখন জেলার প্রতিটি উপজেলায় কৃষকরা আমন ধান চাষের জন্য চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

সিলেট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক(পিপি) কৃষিবিদ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান বলেন, জেলায় চলতি আমন চাষ মৌসুমে খরিপ-২, এ-১লাখ ৪৫ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি বর্ষা মৌসুমে ভালো বৃষ্টিপাত হয়েছে। ফলে রোপা আমন চাষে এবার কোনো সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

গত ৫ জুলাই থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলায় প্রায় ১লাখ ৩৮ হাজার ২৪৪ হেক্টর জমিতে আগাম জাতের আমন ধান রোপণ হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।

কৃষকরা এখন তাদের জমিতে রোপা আমন চাষের প্রস্তুতি শুরু করেছেন। চলতি জুলাই মাসের প্রথম থেকেই জেলায় আগাম জাতের আমন ধান রোপণ কার্যক্রম শুরু করেছেন কৃষকরা।

কৃষি বিভাগ আরো জানায়, চলতি আমন মৌসুমে বাম্পার আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত করার লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এ জন্য জেলার বিসিআইসি ও বিএডিসি সার ডিলারদের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ সার কৃষকদের চাহিদা অনুযায়ী রাসায়নিক সার তাদের গুদামে আগাম মজুত রেখেছে। বিএডিসি ও বিসিআইসি তালিকাভুক্ত ডিলারের মাধ্যমে জেলায় রাসায়নিক সারের চাহিদা অনুযায়ী ইউরিয়া, ডিএপি, টিএসপি এবং এমওপি সার সরবরাহ করা হয়। ইউনিয়নের একজন বিসিআইসি ডিলারের অধীনে প্রতিটি ওর্য়াডে একজন করে ইউনিয়নে ৯ জন সাব ডিলার বা খুচরা বিক্রেতা রয়েছেন। কৃষকদের আমন চাষে রাসায়নিক সারের কোনো ধরনের ঘাটতি না হয় এজন্য বাজারে সারের অবাধ সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।