, বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বিশ্বনাথে নাগরিক সমাবেশ শুক্রবার, প্রধান অতিথি হুমায়ুন কবির নিয়োগে অনিয়ম সিকৃবির কর্মচারী অর্পনা কুমারী চাকরিচ্যুত সিলেটে অন্তঃস্বত্ত্বা প্রেমিকা, প্রেমিককে ধরতে পুলিশের শরণাপন্ন জুলাই গণভ্যূত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা জামায়াতের গণমিছিল সিলেটে চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে বিক্ষোভ, আটক ৩ হাজার হাজার নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে বিশ্বনাথে বিএনপির বিজয় মিছিল ৩৬ জুলাইয়ে সিলেটে শহীদদের স্মরণে ৩৬টি বৃক্ষরোপণ ভারী বৃষ্টিতে বাড়ছে নদীর পানি, সিলেট-সুনামগঞ্জে বন্যার শঙ্কা বিমানবন্দরে সংবর্ধিত ফ্যাসিবাদবিরোধী সাংবাদিক এমদাদ চৌধুরী দীপু জুলাই মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৬ জন
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

আবারো ভূমিকম্পে কাঁপলো সিলেট

সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪। ভূমিকম্পে তাৎক্ষণিকভাবে সিলেটের কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

শুক্রবার বিকাল ৪টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়।

ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রুবাঈয়্যাৎ কবীর বলেন, এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের কাছে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত এলাকায়। এটি স্বল্পমাত্রা থেকে মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প হিসেবে গণ্য হয়।

ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের সাবেক অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার জানান, এ ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের কাছে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত এলাকায়।

এর আগে গত ২৮ মার্চ মিয়ানমারে পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়। এতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা কেঁপে ওঠে। ওই দিন প্রথম ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। পরে ১২ মিনিটের ব্যবধানে আরেকটি ভূমিকম্প হয়, যার মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৪। শক্তিশালী ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারে মান্দালয়ের সাগাইং শহরের কাছাকাছি। ওই ভয়াবহ ভূমিকম্পে মিয়ানমারে তিন হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

জনপ্রিয়

বিশ্বনাথে নাগরিক সমাবেশ শুক্রবার, প্রধান অতিথি হুমায়ুন কবির

আবারো ভূমিকম্পে কাঁপলো সিলেট

প্রকাশের সময় : ০১:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫

সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪। ভূমিকম্পে তাৎক্ষণিকভাবে সিলেটের কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

শুক্রবার বিকাল ৪টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়।

ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রুবাঈয়্যাৎ কবীর বলেন, এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের কাছে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত এলাকায়। এটি স্বল্পমাত্রা থেকে মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প হিসেবে গণ্য হয়।

ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের সাবেক অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার জানান, এ ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের কাছে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত এলাকায়।

এর আগে গত ২৮ মার্চ মিয়ানমারে পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়। এতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা কেঁপে ওঠে। ওই দিন প্রথম ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। পরে ১২ মিনিটের ব্যবধানে আরেকটি ভূমিকম্প হয়, যার মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৪। শক্তিশালী ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারে মান্দালয়ের সাগাইং শহরের কাছাকাছি। ওই ভয়াবহ ভূমিকম্পে মিয়ানমারে তিন হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।